Skip to main content

আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যাডভোকেট সাহারা খাতুনকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সযোগে থাইল্যান্ডে নেওয়া হয়েছে।



সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ও সংসদ সদস্য সাহারা খাতুনকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে করে থাইল্যান্ড নেওয়া হয়েছে। এসময় তার সঙ্গে গেছেন ভাতিজা আনিসুর রহমান ও ভাগ্নে মজিবুর রহমান।

সোমবার বেলা সাড়ে ১২টায় উন্নত চিকিৎসার জন্য সাহারা খাতুনকে বহন করা এয়ার অ্যাম্বুলেন্সটি হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে থাইল্যান্ডের উদ্দেশে রওয়ানা দেয়। বিমানবন্দরের ইমিগ্রেশন বিভাগ এ তথ্য নিশ্চিত করে।

এর আগে গত ৬ জুন জ্বর, এ্যালার্জি ও বার্ধক্যজনিত কারণে ইউনাইটেড হাসপাতালে ভর্তি হন সাহারা খাতুন। বেশ কয়েকদিন তাকে আইসিইউতে রেখে চিকিৎসা দেওয়া হয়। অবস্থার উন্নতি হলে তাকে বিদেশে নিয়ে চিকিৎসা দিতে পরামর্শ দেন চিকিৎসকরা।




Comments

Popular posts from this blog

২৫ বছর বয়সের সুন্দরী যুবতী অনলাইন ফোরামে বিজ্ঞাপন পোস্ট দিয়েছিলেন যার বার্ষিক ১০০ কোটি আয়, তাকে সে বিয়ে করবে। চলুন শুনি কি বলেছিল

বার্ষিক ১০০ কোটি আয় করা বর চেয়ে অনলাইন ফোরামে বিজ্ঞাপন পোস্ট দিয়েছিলেন ২৫ বছর বয়সের সুন্দরী যুবতী পূজা চৌহান। ফোরামে পোস্টের বিজ্ঞাপনটি দেখে সুন্দরী পূজাকে বুদ্ধিদীপ্ত বা হৃদয় নিংড়ানো উত্তর দিলেন স্বয়ং ভা’রতের শীর্ষ ধনকুবের মুকেশ আম্বানি। এ উত্তর এখন অনলাইন দুনিয়ায় আলোচনার ঝড় বইয়ে দিচ্ছে। অনলাইন ফোরামে পূজা চৌহান লিখেন, আমি চলতি বছর ২৫ বছরে পা দেব। দেখতে খুবই সুন্দরী, স্টাইলিশ, রুচিশীল। আমি একজন স্বামী চাই, যার বার্ষিক বেতন হবে ১০০ কোটি বা তারও বেশি। আপনি হয়তো বলবেন, আমি একটু বেশিই উচ্চাকাঙ্ক্ষী। কিন্তু বর্তমানে বার্ষিক দুই কোটি টাকা বেতনে একেবারেই মধ্যবিত্তের মতো জীবনযাপন করতে হয়। সেদিক থেকে চাহিদা একেবারেই বেশি নয় আমা’র। এ ফোরামে ১০০ কোটি টাকা বেতনের সবাই কি বিবাহিত? তিনি আরো লিখেন, কেন আপনাকে আমি বিয়ে করব? এখনো পর্যন্ত যতগুলো ডেটে গিয়েছি, এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি বেতনের পুরুষটির বেতন ছিল বার্ষিক ৫০ কোটি টাকা। অ’তএব আমি ৫০ কোটি টাকার পর থেকেই কাউকে স্বামী হিসেবে ভাবছি। তার কারণ কেউ নিউইয়র্কের সবচেয়ে অ’ভিজাত এলাকায় বসবাস করলে বার্ষিক ৫০ কোটি টাকা বেতন একেবারেই যথেষ্ট নয়। আমি কিছু প্রশ্ন...

মালয়েশিয়া বাংলাদেশী প্রবাসী

মালয়েশিয়ায় করোনা ভাইরাস বিস্তার রোধ এবং এতে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি কমাতে দেশটিতে থাকা অবৈধ অভিবাসীদের বিষয়ে আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমকে সাক্ষাতকার দিয়েছিলেন বাংলাদেশি যুবক রাহয়ান কবির। আল-জাজিরার ‘লকডআপ ইন মালয়েশিয়া লকডডাউন’ শিরোনামে ২৫ মিনিট ৫০ সেকেন্ডের একটি প্রতিবেদনে করোনায় অবৈধ অভিবাসীদের সাথে কেমন আচরণ করা হচ্ছে তা নিয়ে কথা বলেছিলেন তিনি। প্রতিবেদনটি প্রকাশের পর মালয়েশিয়ায় ব্যাপক প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়। মালয়েশিয়া সরকার বিষয়টি সরাসরি অস্বীকার করে এবং আল-জাজিরাকে প্রমাণ উপস্থাপনের চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দেয় দেশটির স্বাস্থ্যমন্ত্রী। আরও পড়ুন:  প্রবাসীরা ফ্রান্স ফিরতে শুরু করেছেন গত ৩ জুলাই আল-জাজিরার ইংরেজি অফিসিয়াল ইউটিউব চ্যানেলে প্রতিবেদনটি প্রকাশের পর থেকে দেশটির স্থানীয় নাগরিকও কঠোর সমালোচনা করেছে। ওই প্রতিবেদনে বলা হয়, মালয়েশিয়া সরকার মুভমেন্ট কনট্রোল অর্ডারে (এমসিও) মাধ্যমে দেশটিতে অবৈধ প্রবাসীরা মহামারি করোনাকালীন বৈষম্যমূলক আচরণের শিকার হচ্ছেন। এখন মালয়েশিয়া প্রবাসি ওই যুবক রায়হান কবিরকে খোঁজার জন্য স্থানীয় গণমাধ্যমসহ মালয়েশিয়ার সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম গুলোতে রায়হান কবিরের খোঁজ দিতে ...

মা

এক ভদ্র মহিলা পাসপোর্ট অফিসে এসেছেন পাসপোর্ট করাতে। অফিসার জানতে চাইলেন- আপনার পেশা কি? মহিলা বললেন, আমি একজন মা। আসলে শুধু মা তো কোনো পেশা হতে পারেনা। যাক আমি লিখে দিচ্ছি আপনি একজন গৃহিণি। মহিলা খুব খুশী হলেন। পাসপোর্টের কাজ কোনো ঝামেলা ছাড়াই শেষ হলো। মহিলা সন্তানের চিকিৎসা নিতে বিদেশ গেলেন। সন্তান সুস্থ হয়ে দেশে ফিরে আসল কয়েক বছর পরে, মহিলা দেখলেন পাসপোর্টটা নবায়ন করা দরকার। যেকোনো সময় কাজে লাগতে পারে। আবার পাসপোর্ট অফিসে আসলেন। দেখেন আগের সেই অফিসার আর নেই। খুব ভারিক্ষি, দাম্ভিক, রুক্ষ মেজাজের এক লোক বসে আছেন। যথারীতি ফরম পূরণ করতে গিয়ে অফিসার জানতে চাইলেন-আপনার পেশা কি? মহিলা কিছু একটা বলতে গিয়েও একবার থেমে গিয়ে বুদ্ধি খাটিয়ে বললেন-আমি একজন গবেষক। নানারকম চ্যালেঞ্জিং প্রজেক্ট নিয়ে কাজ করি। শিশুর মানসিক এবং শারিরীক বিকাশ সাধন পর্যবেক্ষণ করে, সে অনুযায়ী পরিকল্পণা প্রণয়ন করি। বয়স্কদের নিবীড় পরিচর্যার দিকে খেয়াল রাখি। সুস্থ পরিবার ও সমাজ বিনির্মানে নিরলস শ্রম দিয়ে রাষ্ট্রের কাঠামোগত ভীত মজবুত করি। প্রতিটি মুহুর্তেই আমাকে নানা রকমের চ্যালেঞ্জের ভিতর দিয়ে যেতে হয় এবং অত্যন...